তাবারক হোসেন আজাদ: তাফাজ্জল হোসেন । বয়স (৫৭)। দল ও কর্মীদের জন্য নিবেদিত একজন নেতা । ১৯৯৫ আ’লীগের সক্রীয় রাজনীতি শুরু করে ১৯৯৭ সালে আ’লীগ’র সাধারন সম্পাদক এবং ২০১৩ থেকে সুনাম ও দক্ষতার সাথে-অদ্য পর্যন্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন কবছেন। তিনি-লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার বামনী ইউপির-সফল চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফোরামের সভাপতির দায়িত্বেও রয়েছেন ।
স্থানীয়রা জানান, দলের নেতা-কর্মী ও-সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন তিনি । তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে কর্মীদের সমস্যা সমাধান ও- সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
দলের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশা ব্যক্ত করে চলেছেন। চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি বামনী ইউনিয়নে সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক।
এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।
দলের সভাপতি ও ইউপি পরিষদের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই নেতা-কর্মীরা সন্তুষ্ট-থাকার পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকার মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। রায়পুর উপজেলার চেয়ারম্যান পরিষদের সভাপতির পাশাপাশি ইউনিয়নে আলোকিত মুখ হিসেবে পরিচিত এ মানুষটি নিজের সাফল্যের কারণে বিভিন্ন সংগঠন কর্তৃক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।।
ইউপি চেয়ারম্যান ও আ’লীগ সভাপতি বলেন, ২০১৬ সালে চেয়ারম্যান হওয়ার পর আর্থীকভাবে লাভবান হতে বিরুদ্ধাচরন করছেন দলের সাধারন সম্পাদক শামছুল হুদাসহ কয়েকজন। তার আর্থীক লোভের কারনে দলের কার্যালয়টি পরিত্যাক্ত রয়েছে দীর্ঘদিন। শামছুল হুদার হাতে সাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল শারীরিকভাবে নির্যাতিত ও ২টি মামলায় ক্ষতিগ্রস্থ-হয়েছেন। ২ বেকার যুবককে চাকুরি দেয়ার নামে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা আত্নসাত করে। তার কারনে দলের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। -আগামি ইউনিয়ন আ’লীগের সম্মেলনে দল তাকে পুনরায় দায়িত্ব দিলে সাংগঠনিক কার্যক্রম আরো শক্তিশালি করবো ইনশাআল্লাহ। অথবা -২৪০ জন কাউন্সিলর যোগ্য হিসেবে যাকে চাইবেন আমি তাকেই মেনে নিবো ।