তাবারক হোসেন আজাদ: মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে নির্মিত হয় ৩ তরুণ মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি সম্বলিত একটি ভাস্কর্য। ২০০৫ সালে রামগঞ্জ পৌর শহরের শিশুপার্ক ও রেস্ট হাউজ-সংলগ্ন পশ্চিম আঙ্গারপাড়া জোড় কবর নামক স্থানে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন জেলা পরিষদ। ভাস্কর্যটি রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয়ে নির্মিত হলেও গত কয়েক বছর যাবত অযতেœ অবহেলায় পড়ে থাকায় এটি এখন জনসাধারণের দৃষ্টিসীমার বাহিরে চলে গেছে। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে নির্মিত হয় ৩ তরুণ মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি সম্বলিত একটি ভাস্কর্য। জানা যায়, ২০০৫ সালে পৌরশহরের শিশুপার্ক ও রেস্ট হাউজ-সংলগ্ন পশ্চিম আঙ্গারপাড়া জোড় কবর নামক স্থানে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করে জেলা পরিষদ। ভাস্কর্যটি রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয়ে নির্মিত হলেও গত কয়েক বছর যাবত অযতেœ অবহেলায় পড়ে থাকায় এটি এখন জনসাধারণের দৃষ্টিসীমার বাহিরে চলে গেছে। রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, চারকোণা উচুঁ স্তম্ভের ওপর অস্ত্র হাতে সম্মুখে প্রাণে ছুটে চলছে ৩ দুরন্ত তুরুণ যোদ্ধা। তরুণ ৩ মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্যটি তৈরি হয় পাথর খোদাই করে। নির্মিত হওয়ার কয়েক বছর পর্যন্ত শ্বেতবর্ণের এ ভার্স্কযটি পথচারীদের যে নজর কেড়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে গত কয়েক বছর যাবত অযতেœ অবহেলায় পড়ে থাকায় এক সময়ের দৃষ্টিনন্দন এ ভাস্কর্যটি এখন শ্রীহীন হয়ে পড়েছে। ভাস্কর্যটির গায়ে বর্তমানে শেওলা ধুলাবালি জমে কালো রঙ ধারণ করেছে। বর্তমানে বেষ্টনীর ভেতর ও বাইরে আগাছা জন্মে ভাস্কর্যের গলা পর্যন্ত পৌছেঁ গেছে। এ অবস্থায় ৩ তরুণ মুক্তিযোদ্ধার ভার্স্কযটির যথাযথ সংস্কার করে মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতির সংরক্ষণের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে স্থানীয় দর্শনার্থীরা। রামগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আখম রুহুল আমিন জানান, প্রতি বছরের ডিসেম্বর মাসে এ ভাষ্কার্যটি সংস্কার ও সৌন্দর্য্য করা হয়। অযত্মে অবহেলায় পড়ে থাকার বিষয়টি আমার জানা নেই। রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনতাসির জাহান জানান, ভাষ্কর্যটি যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার করা হবে।